The government is trying to discourage smoking through various programs, and at the same time is generating huge revenue from this sector. Basically, it is a contradiction. This research is also discouraging the bidi industry. According to the REOBTB (2019) report, the number of bidi workers in the country is 1,34,926, of which 54,694 are engaged in permanent production and excluding the number of children, this number stands at 47,918 with an average monthly income of Tk 1,982. According to the report, the total number of bidi industries in the country is 198. Every year a large number of bidis and cigarettes are produced from these factories which contribute to our national economy. It is very sad but true that, every year a large number of Bidi workers are suffering from complex diseases, which is having a massive negative impact on the national health sector. As a result, it is now more important to assess the socio-economic conditions of these workers properly. Out of the 198 bidi industries in the country, 53 are located in the Rangpur district. As a result, in order to engage the people of the region in sustainable development, it is necessary to properly assess the socio-economic status of this huge number of bidi workers and adopt a proper action plan based on those results. The objective of this study is to assess the socio-economic status of bidi industry workers, Haragachh, Rangpur. Primary and secondary data are used in this research work. Numerical analysis is given priority in the study. A structured questionnaire is used for the purpose of data collection. The results of the study said that, if child labor is not stopped in time, it will be difficult to achieve the SDG goal by 2021-2025. It is a matter of sorrow that no worker bears an appointment letter. As a result, they may face legal complications at any time. At the same time, the health risks in the factory are extremely high. It is time to reduce the health risks of this huge number of bidi workers and take necessary actions to ensure their rights.
-------------------------------------
বিড়ি ও বিড়িশ্রম উভয়ই স্বাস্থের জন্য ক্ষতিকর। সরকার নানান কর্মসূচির মাধ্যমে ধূমপানকে নিরুৎসাহিত করার চেষ্টা করছে, এবং একইসাথে এই খাত থেকে প্রচুর রাজস্বও আদায় করছে। এটা পরস্পরবিরোধীতা। দি রেভিনিউ অ্যান্ড এমপ্লয়মেন্ট আউটকাম অব বিড়ি ট্যাক্সেশন ইন বাংলাদেশ (২০১৯) শীর্ষক গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দেশে বিড়ি শ্রমিকের সংখ্যা ১,৩৪,৯২৭জন, যার মধ্যে স্থায়ী উৎপাদন কাজে নিয়োজিত শ্রমিকের সংখ্যা ৫৪,৬৯৪জন এবং শিশুর সংখ্যা বাদ দিলে এই সংখ্যা দাঁড়ায় ৪৬৯১৬জন যাদের মাসিক গড় আয় ১৯৭২টাকা। প্রতিবেদনে আর বলা হয়েছে, দেশে মোট বিড়িশিল্পের সংখ্যা ১৯৮টি। বিবিসি (২০২০) এক প্রতিবেদনে বলেছে, বর্তমানে দেশে বিড়িশিল্পের বাজার প্রায় ২০০০ কোটি টাকার এবং তা ক্রমাগত বাড়ছে। বাজার হিসেবে যা পৃথিবীর ৮ম। প্রতিদিন সরকার এই খাত থেকে ২০ কোটি টাকা রাজস্ব আয় করে। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্যি, প্রতিবছর বিড়িশ্রমিকদের একটি বড় অংশ জটিল রোগে আক্রান্ত হচ্ছে, যা জাতীয় স্বাস্থ্যখাতে ব্যাপক নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। ফলে সামগ্রিকভাবে এইখাত জাতীয় অর্থনীতিতে নীট কতটুকু ইতিবাচক অগ্রগতি ঘটাচ্ছে তা নিঃন্দেহে গবেষণার দাবি রাখে। কিন্তু তারচেয়েও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে পড়েছে আমাদের বর্তমান বিড়িশ্রমিকদের ভালোথাকা—মন্দথাকার বিষয়টি। এই খাতের সাথে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে কয়েক লক্ষ মানুষ জড়িত। ফলে এইসব বিড়িশ্রমিকদের আর্থ—সামাজিক অবস্থা সঠিকভাবে নিরুপণ করা প্রতিদিন অধিকতর গুরত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে।